প্রথম আলো
বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক জানান, সবার সম্মিলিত মূল্যায়নে বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চারজন ‘ক্রিটিক্যাল’, নয়জন ‘সিভিয়ার’ এবং ২৩ জন ‘ইন্টারমিডিয়েট’ ক্যাটাগরির রোগী আছেন। এই মূল্যায়ন রোগীর অবস্থা অনুযায়ী সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে বলেও জানান তিনি।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য কোনো ধরনের যন্ত্রপাতি, সরঞ্জাম, ওষুধ বা অন্য কিছুর প্রয়োজনীয়তা আছে কি না জানতে চান।
বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক বলেন, এই মুহূর্তে চিকিৎসাধীন রোগীদের জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু সরকারের পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে। এর বাইরে যে দুয়েকটি সরঞ্জামের প্রয়োজন ছিল, সেগুলো সিঙ্গাপুরের চিকিৎসা দল সঙ্গে করে নিয়ে এসেছে।
প্রধান উপদেষ্টা হতাহতের বিস্তারিত জানতে চাইলে তাঁর বিশেষ সহকারী অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ঘটনাস্থলের কাছাকাছি হাসপাতালগুলোতে দগ্ধ রোগীদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে হাসপাতালের চিকিৎসকেরা অতিদ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে প্রায় সবাইকে বার্ন ইনস্টিটিউটে এবং ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) পাঠিয়ে দেন। ঘটনার পরপরই মন্ত্রণালয় থেকে বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালককে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছিল। চিকিৎসক, নার্সসহ সব সেবাদানকারী প্রস্তুত ছিলেন এবং একসঙ্গে জরুরি বিভাগে আসা প্রায় ৩০ জন দগ্ধ রোগীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিতে সক্ষম হয়েছেন।