chtnews.com on Facebook
যে চুক্তি ২৭ বছরে বাস্তবায়ন হয় না, সেই চুক্তির কি আদৌ কোন ভবিষ্যত থাকতে পারে? যারা এক সময় চুক্তি নিয়ে মাতামাতি করেছিল, তারাও আজ সুর পাল্টিয়ে ফেলেছে, বা পাল্টাতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু এই চুক্তির অসারতা প্রথম যারা বুঝতে সক্ষম হয়েছিল, তারা হলো তিন ভূবনের তিন বাসিন্দা: ইউপিডিএফ, বর্তমানে পরিনির্বাণ প্রাপ্ত শ্রদ্ধেয় বনভান্তে ও এক ঝাঁক কবুতর।
ইউপিডিএফের বর্তমান নেতৃবৃন্দ ১৯৯৭ সালে শান্তি আলোচনার শেষ দিকে টের পান কিছু একটা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। পরে চুক্তির ধারা ব্যাখ্যা করে তারা দেখিয়ে দেন যে, চুক্তিতে শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে, যা পরে অক্ষরে অক্ষরে সত্যে পরিণত হয়।
পূজনীয় বনভান্তে চুক্তিকে “খালি বিস্কুটের প্যাকেটের“ সাথে তুলনা করেছিলেন ও “মৃত্যুর চুক্তি” বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। তার মতে সন্তু লারমা চুক্তি করে শেখ হাসিনার কাছে ঠকেছেন।
১৯৯৭ সালের পার্বত্য চুক্তিতে যে শান্তি আসবে না এ সত্য সেদিন আরও যারা বুঝতে পেরেছিল, তারা হলো এক ঝাঁক শান্তির পায়রা। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি খাগড়াছড়ি স্টেডিয়ামে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী (বর্তমানে ক্ষমতাচ্যুত) শেখ হাসিনা সন্তু লারমাকে নিয়ে কবুতর উড়িয়ে শান্তিবাহিনীর অস্ত্র সমর্পন অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেছিলেন। কিন্তু আশ্বর্যজনক হলো, একটি কবুতরও উড়ে যায়নি। কবুতরগুলো অনুষ্ঠান মঞ্চের আশেপাশে ঘরে ফিরে থেকে গিয়েছিল। যেন সেদিন তারাও শেখ হাসিনা ও সন্তু লারমার দুরভিসন্ধি ও অসৎ উদ্দেশ্যের কথা বুঝতে পেরেছিল। …
বিস্তারিত: https://chtnews.blogspot.com/2024/12/blog-post.html
#news #chtnews #পার্বত্যচুক্তি
হোমপার্বত্য চট্টগ্রামপার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি: কান্না করা যাবে, কিন্তু আন্দোলন নয় পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রধান খ…
(Feed generated with FetchRSS)