প্রথম আলো
এর কয়েক ঘণ্টা পরে নেভাদার লাস ভেগাসে ট্রাম্প হোটেলের বাইরে টেসলার তৈরি একটি ‘সাইবার ট্রাকে’ বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে নিহত হন ট্রাকের চালক। তিনিও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সদস্য ছিলেন। ওই ঘটনায় আহত হন সাতজন। এ ছাড়া বুধবার রাতে নিউইয়র্কে একটি ক্লাবের বাইরে সর্বশেষ হামলার ঘটনাটি ঘটে। সেখানে কয়েকজন গুলি চালালে আহত হন ১০ জন।
এসব হামলা কোনো বড় পরিকল্পনার অংশ কি না, তা নিয়ে অনেকেই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। যেমন মার্কিন লেখক সেন হেস্টিংস বলেছেন, ‘নিউ অরলিয়েন্সের হামলা এবং লাস ভেগাসে সাইবার ট্রাকে বিস্ফোরণ অবিশ্বাস্য রকমের কাকতালীয় ঘটনা। অথবা আমরা যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী হামলা হতে দেখছি। লাস ভেগাসের হামলায়ও যদি আইএস যুক্ত থাকে, তাহলে আমরা বড় সমস্যায় পড়েছি।’
নিউ অরলিয়েন্সের হামলাকে ‘সন্ত্রাসবাদ’-সংশ্লিষ্ট বলে উল্লেখ করেছে মার্কিন প্রশাসন। এর সঙ্গে সাইবার ট্রাকের বিস্ফোরণের কোনো সংযোগ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে এখন পর্যন্ত এমন কোনো তথ্য সামনে আসেনি বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। আপাতত তদন্তকারীরাও একই কথা বলছেন।