প্রথম আলো
পুলিশ বলছে, ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত আসাদুল পলাতক। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে।
দিঘলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এইচ এম শাহীন প্রথম আলোকে বলেন, আলামিন ও তাঁর স্ত্রী দুজনেরই বাবার বাড়ি দিঘলিয়া উপজেলায়। ঝিনাইদহের বাসিন্দা আসাদুল ওই নারীর প্রথম স্বামী। আলামিনের সঙ্গে ওই নারীর ঘনিষ্ঠতা নিয়ে আসাদুলের আগে থেকেই সন্দেহ ছিল। এ নিয়ে পারিবারিক কলহ হতো। একপর্যায়ে আসাদুলকে তালাক দিয়ে ওই নারী আলামিনকে বিয়ে করেন। এ নিয়ে আসাদুলের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। ধারণা করা হচ্ছে, সেই রাগ থেকেই তিনি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।