Google Alert – আর্মি
সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুর পর্যন্ত পরিস্থিতি সমাধান হয়নি। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, ‘সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। বাড়ি ফিরে যাব না।’
সরেজমিনে দেখা যায়, শিক্ষকরা ব্যানার হাতে স্লোগান দিতে দিতে সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করা দেশি ও বিদেশি এনজিও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্যাম্পে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়।
এর আগে, সড়ক অবরোধের কারণে কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যানজট দেখা দিয়েছে। দীর্ঘসময় যানজটে আটকা পড়ে অনেক যাত্রী পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শিক্ষা প্রকল্পে অর্থ সংকটের কারণে প্রায় ১ হাজার ২৫০ জন স্থানীয় বাংলাদেশি শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। শিক্ষকরা দাবি করছেন, তাদের বেতন বৃদ্ধির দাবিতে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে রোহিঙ্গা শিক্ষকরা এখনো দায়িত্বে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, এর আগেও শিক্ষকরা একবার সড়ক অবরোধ করেছিলেন। প্রশাসনের আশ্বাসের পর তা তুলে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দাবি পূরণ না হওয়ায় সোমবার পুনরায় অবরোধ শুরু করা হলো। চলমান পরিস্থিতি কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে যাত্রী ও গাড়িচালকদের জন্য চরম ঝুঁকি তৈরি করছে।
এএডি/