Google Alert – সেনাপ্রধান
এতে বলা হয়েছে,’গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২’ সংশোধন করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনীকে আবারও অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে ইসি। ফলে নির্বাচনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীকে কারও নির্দেশের অপেক্ষায় থাকতে হবে না।
ভোটের সময় তারা পুলিশ কর্মকর্তাদের মতোই নির্বাচনি অপরাধের জন্য কাউকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করতে পারবেন।
আর তাতে ১৬ বছর পর সশস্ত্র বাহিনী এই ক্ষমতাটি আবারও ফিরে পেতে যাচ্ছে।
২০০১ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২০০১ সালে আরপিও সংশোধন করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
তবে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর আওয়ামী লীগ সরকার তা বাদ দেয়।
এদিকে, গতকাল অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সব সেনা সদস্যকে নির্বাচনের সময় আইন অনুযায়ী নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত হতে বলেছেন।
চট্টগ্রাম বন্দরের সাতটি টার্মিনালের মধ্যে পাঁচটির পরিচালনার দায়িত্বভার বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাঁধে যাচ্ছে, তা বলা হয়েছে এই খবরে।
এই বন্দরে এখন চারটি কনটেইনার টার্মিনালের মাধ্যমে পণ্য ওঠানামা হয়। এর মধ্যে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি) পরিচালনা করছে সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠান রেড সি গেটওয়ে টার্মিনাল (আরএসজিটি)।
আরেকটি হচ্ছে নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি)। আগামী ডিসেম্বরে আবুধাবিভিত্তিক ডিপি ওয়ার্ল্ডকে এটি পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে। এই টার্মিনালে এককভাবে বন্দরের ৪৪ শতাংশ কনটেইনার ওঠানামা করে।
এছাড়া, বে টার্মিনাল-১ ও ২ এবং লালদিয়া নামে তিনটি নতুন টার্মিনাল করতে যাচ্ছে সরকার। এগুলো পরিচালনার দায়িত্বও যাচ্ছে বিদেশিদের হাতে। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এ নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হবে।
আপাতত দুটি টার্মিনাল থাকছে বাংলাদেশি কোম্পানির হাতে। এর একটি সিসিটি, অপরপি জিসিবি।
গত ১০ অগাস্ট চট্টগ্রাম বন্দরে এসে বিদেশি অপারেটর দ্বারা টার্মিনাল পরিচালনা হলেও নিয়ন্ত্রণ বন্দরের হাতে থাকবে বলে জানান বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী।
বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, সংস্কারের পর বন্দর বিদেশিদের হাতে দিলে মুনাফা বাড়বে। তবে এতে খরচও বাড়বে আমদানি-রপ্তানিকারকদের।
বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বন্দরের সবচেয়ে বড় টার্মিনালটি দেয়ার আগে হঠাৎ ট্যারিফ কাঠামোতেও পরিবর্তন এনেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। নতুন করে তাদের ৭০ থেকে ১০০ শতাংশ শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
দেশের সক্ষমতা থাকার পরও কেন বিদেশি অপারেটর আনতে হবে, এই প্রশ্ন তুলেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেছেন, একটা বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ সব টার্মিনাল যদি বিদেশিরা অপারেট করে, তাহলে আর থাকে কী? ভবিষ্যতের নিয়ন্ত্রণও চলে যাবে তাদের কাছে।
NBR seals direct access to taxpayers’ bank info linked to online returns; অর্থাৎ করদাতাদের ব্যাংক হিসাবের তথ্যে সরাসরি প্রবেশাধিকার চায় এনবিআর। ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রধান শিরোনাম এটি।
এ খবরে বলা হয়েছে, করদাতাদের ব্যাংকের তথ্য জানতে রিয়েল টাইম অ্যাক্সেস চায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। যার মধ্যে রয়েছে করদাতাদের ব্যাংক হিসাবের ব্যালেন্স, সুদের আয় এবং ব্যাংক কর্তৃক উৎসে কর্তনকৃত যেকোনো করের তথ্য অনলাইনে রিটার্ন দাখিলে সরাসরি যুক্ত করতে চায় সংস্থাটি।
এনবিআর কর্মকর্তাদের মতে, কর ফাঁকি রোধ, স্বচ্ছতা বাড়ানো এবং রিটার্ন দাখিল সহজ করা এই পদক্ষেপের লক্ষ্য।
সংস্থাটির কর্মকর্তারা সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছেন, গত ১৪ অগাস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ বিভাগকে পাঠানো চিঠিতে তাদের প্রস্তাব পুনর্বিবেচনা করতে বলেছে।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারাও বলছেন, এটি কর ফাঁকি রোধ করবে।
প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম— সংবিধানের ওপরে জুলাই সনদের প্রাধান্য নিয়ে প্রশ্ন।
এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি জুলাই জাতীয় সনদের সমন্বিত খসড়ার কয়েকটি বিষয় নিয়ে আপত্তি তুলেছে।
কোনও রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল সংবিধানের ওপরে স্থান পেতে পারে কি না, এমন প্রশ্নও তুলেছে দলটি।
বিএনপি বলছে, জুলাই সনদকে সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য দেয়া হলে খারাপ নজির তৈরি হবে। এ সনদ নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না, সরাসরি এমন বিধান রাখারও পক্ষেও নয় দলটি।
গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের কাছে জুলাই সনদের সমন্বিত খসড়া নিয়ে বিএনপির এমন অবস্থান তুলে ধরেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
তবে, বিএনপির এ অবস্থান জুলাই সনদ নিয়ে ভবিষ্যতে বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আর জামায়াতে ইসলামীর ভাষ্য কিছুটা কৌশলি। তারা বলছে, প্রয়োজনে এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেয়া যেতে পারে।
এদিকে, গত সোমবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সনদের খসড়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। খসড়া পর্যালোচনা করে দলের বক্তব্য ঠিক করতে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
বলা হচ্ছে, নির্বাচনের স্বার্থে যতটা ছাড় দেয়া দরকার, বিএনপি ততটা ছাড় দেবে সনদের বিষয়ে।
প্রতিবেদনটিতে বলা হচ্ছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাতে ভোট নিয়ে জনমনে অনিশ্চয়তা কাটলেও, পক্ষে-বিপক্ষে চলছে নানা সমীকরণ।
দ্রুত নির্বাচন না হওয়ার ব্যাপারে সক্রিয় রাজনীতি যেমন চলছে, তেমনি নির্বাচন আদায় করে নিতেও তৎপর দলগুলো।
যেমন বিএনপি বলছে, জনগণ ভোট দিতে মুখিয়ে আছে, ফলে দ্রুত নির্বাচন দরকার।
জামায়াতে ইসলামী বলছে, পিআর পদ্ধতিতে হতে হবে নির্বাচন। আর এনসিপি বলছে, আগে সংস্কার-বিচার, তারপর নির্বাচন।
রাজনৈতিক দল ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ভোটের ঘোষণা এলেও এ নিয়ে সব জটিলতা দূর হয়ে গেছে এটা পরিষ্কার করে বলা যাবে না। জামায়াত ও এনসিপির দাবিতে রয়ে গেছে জটিলতা। তবে নির্বাচন অনিশ্চিত হওয়ার মতো কোনও রাজনীতি বিএনপি করবে না।
এদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে অংশ নেয়া দলগুলোর বিভিন্ন বক্তব্য সনদে স্বাক্ষর নিয়ে সংশয়-সন্দেহ তৈরি করেছে। সনদে স্বাক্ষরের জন্য আজ বুধবার ধার্য করা হলেও এরই মধ্যে বিএনপি সনদে স্বাক্ষর না করার ইঙ্গিত দিয়েছে।
বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টিও স্বাক্ষর নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছে। দলটির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স জুলাই সনদের খসড়ায় আলোচনা হয়নি এমন বিষয় উঠে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন।
এই খবরে বলা হয়েছে, সরকারি প্রকল্পে পরিকল্পনা, অনুমোদন ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় সমস্যা চিহ্নিত করে সেগুলো সমাধানের পথ খুঁজছে অন্তর্বর্তী সরকার।
এজন্য গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে উচ্চপর্যায়ের এক কর্মশালার আয়োজন করা হয়। তাতে প্রকল্প বাস্তবায়নের নানা সমস্যা চিহ্নিত করা হয়েছে এবং সমাধানের জন্য একগুচ্ছ সুপারিশও উঠে এসেছে।
যথাযথ সম্ভাব্যতার সমীক্ষা না করেই প্রকল্প গ্রহণ, অংশীদারদের পরামর্শ না থাকা, ভৌত কাজের যথাযথ ও স্ট্রাকচারাল ডিজাইন না থাকায় প্রকল্প বাস্তবায়ন পর্যায়ে সমস্যা দেখা দেয় বলে এতে জানানো হয়।
প্রকল্পের সঠিক লজিক্যাল ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়ন না করা, প্রকল্প প্রাক্কলনে অযৌক্তিক ব্যয় নির্ধারণ, পরিবেশগত বিষয় বিবেচনায় না নেয়া, মাস্টারপ্ল্যান অনুসরণ না করা, পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের ওপর অধিক মাত্রায় নির্ভরশীলতাকে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
চিহ্নিত হওয়া অন্য সমস্যাগুলোর মধ্যে আছে পূর্ণকালীন প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ না করা, একই ব্যক্তির একাধিক প্রকল্পে দায়িত্ব পালন, অভিজ্ঞ প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ না করা, ঘন ঘন প্রকল্প পরিচালক বদলি, ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলিটি সার্ভিস শিফটিং- সংক্রান্ত সমন্বয়হীনতা, প্রকল্পের এক্সটার্নাল অডিট নিয়মিত না হওয়ার মতো বিষয়গুলোও।
প্রকল্প বাস্তবায়নে নিবিড় মনিটর নিশ্চিত করা; আইএমইডির ই- পিএমআইএস সফটওয়্যারে প্রকল্পের তথ্য হালনাগাদ নিশ্চিত করা এবং প্রকল্প শেষ হওয়ার আগেই প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে টেকসইকরণের জন্য সাংগঠনিক কাঠামো এবং জনবল নিয়োগের বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নসহ নানা সুপারিশ উঠে এসেছে কর্মশালায়।
Student bodies gear up for DU, RU, JU polls; অর্থাৎ ঢাবি, রাবি, জাবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে ছাত্র সংগঠনগুলো। আজ ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের প্রধান শিরোনাম এটি।
এ খবরে বলা হয়েছে, আগামী মাস সেপ্টেম্বরে ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয় হয়ে উঠছে ছাত্র সংগঠনগুলো।
দীর্ঘ সময় পরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন হতে গেলেও সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে তাদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
বিশেষ করে, নির্বাচনের সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে কি না এ নিয়ে সন্দিহান সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
তারা এ-ও আশা করছেন যে, গত জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর এবার ছাত্র রাজনীতি গুণগত পরিবর্তন আসবে। ক্যাম্পাসে ফের দমনমূলক ও সহিংস কার্যক্রম দেখতে চান না শিক্ষার্থীরা।
এতে বলা হচ্ছে, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত দল আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের অন্তত দুই হাজার নেতা।
তাদের মধ্যে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন ১ হাজার ৩শ’ এরও অধিক। যাদের বড় অংশই অবস্থান করছেন পশ্চিমবঙ্গে।
আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কয়েকজন দায়িত্বশীল নেতা জানান, পলাতকদের একটা বড় অংশের মধ্যে কোনো সমন্বয় ছিল না। সম্প্রতি বিদেশে অবস্থানরত দলীয় নেতাদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করেছে দলটি।
তালিকা অনুযায়ী, ভারতের পাশপাশি নেপাল, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা।
যুক্তরাজ্যে সন্তানের কাছে অবস্থানরত কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সাবেক এক মন্ত্রী বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমরা যারা মাঠের রাজনীতি করে উঠে এসেছি তাদের জন্য বিদেশে অবস্থান খুবই কষ্টসাধ্য। এ পরিবেশের সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত নই।’
সারাদেশে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সমর্থকদের ওপর হামলা, মামলা, লুটপাট ও বেছে বেছে হত্যা করা হচ্ছে দাবি করে জীবন বাঁচাতে তারা নিরাপদ আশ্রয় বেছে নিচ্ছেন বলে ভাষ্য আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর।
‘অনিয়মের’ অভিযোগ: কয়লা আমদানির দরপত্র বাতিল, সংকটে পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র— সংবাদের প্রধান খবর এটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পটুয়াখালী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য দীর্ঘমেয়াদে কয়লা আমদানি করতে আরপিসিএল-নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল পাওয়ার লিমিটেড (আরএনপিএল) যে দরপত্র আহ্বান করেছিল সেটি বাতিল করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
দরপত্র আহ্বানে ‘অনিয়ম হয়েছে’ এমন অভিযোগে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল ওই কমিটির সুপারিশে তা বাতিল করা হয়েছে। কয়লা আমদানির জন্য পুনরায় দরপত্র আহ্বানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এর আগে, আরও তিন দফা দরপত্র বাতিলের ঘটনা ঘটে। এবারও দরপত্র বাতিলে পূর্ণ মাত্রায় বাণিজ্যিক উৎপাদনে যেতে বাধার মুখে পড়বে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র। এতে কেন্দ্রটি বড় অংকের আর্থিক সংকটে পড়বে, এমন আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে, বারবার টেন্ডার বাতিল নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে সংশ্লিষ্ট মহলে। আলোচনা আছে, পূর্বে দরপত্রে সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি কোম্পানি যোগ্য বিবেচিত হয়। তখন বাদ পড়া ঠিকাদারদের ‘একটি সিন্ডিকেট’ দরপত্রের বিভিন্ন ধাপে অনিয়মের অভিযোগ তুলে পুনঃদরপত্র আহ্বানে ‘চাপ তৈরি করে’।