Google Alert – প্রধান উপদেষ্টা
এতে বলা হয়েছে, চলতি বছর জুনের শেষে দেশের বৃহৎ শিল্পের উৎপাদন সূচক ২০২ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। গত বছরের জুলাইয়ে এ সূচক ছিল ২০৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট।
গত এক বছরে বৃহৎ শিল্পের উৎপাদন সূচকে কখনও ঊর্ধ্বমুখিতা আবার কখনেও নিম্নমুখিতা দেখা গেছে।
দেশের বৃহৎ, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উৎপাদন পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত মাসভিত্তিক তথ্য-উপাত্তে এ তথ্য ওঠে এসেছে।
সংস্থাটির সর্বশেষ প্রকাশিত শিল্পোৎপাদন সূচকে ৫২৬টি বৃহৎ শিল্পের উৎপাদনের তথ্য বিবেচনায় নেয়া হয়েছে।
জুলাই অভ্যুত্থানের কারণে সে সময় অস্থির পরিস্থিতিতে বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা নেমে এসেছিল। এতে শিল্পোৎপাদনে বড় ধরনের প্রভাব পড়ে।
তবে শেষ প্রান্তিকে বৃহৎ শিল্পোৎপাদন কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়, যা অব্যাহত ছিল চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকেও। কিন্তু এরপর দ্বিতীয় প্রান্তিক থেকে বৃহৎ শিল্পোৎপাদন আবারও নিম্নমুখী।
শিল্পোদ্যোক্তারা বলছেন, গ্যাস সংকট, যুক্তরাষ্ট্রের ট্যারিফ ইস্যুর মতো বিষয়গুলো শিল্পোৎপাদন হ্রাসে প্রভাব ফেলেছে।
অন্যদিকে, অর্থনীতিবিদদের মতে মূল্যস্ফীতির চাপে ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার পাশাপাশি দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি শিল্পোৎপাদন বৃদ্ধির জন্য অনুকূল নয়।
উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের মতে, দেশের অর্থনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মোটেও সন্তোষজনক নয়। আছে রাজনৈতিক অস্থিরতাও।
উচ্চকক্ষে পিআর নিয়ে গণভোটের চিন্তা— প্রথম আলোর প্রধান খবর এটি।
এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কিছু ক্ষেত্রে গণভোট, কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ সাংবিধানিক আদেশসহ একাধিক বিকল্প চিন্তা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বিশেষ করে সংসদের উচ্চকক্ষের সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর) নির্বাচন প্রশ্নে গণভোটের সুপারিশ করার বিষয়টি ভাবছে।
আর সংবিধান সংশ্লিষ্ট নয়, এমন প্রস্তাবগুলো অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নের পরামর্শ দেয়া হবে।
বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত ও বিশেষজ্ঞদের মতামত সমন্বয় করে এটি চূড়ান্ত করা হবে।
এরপর জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে সুপারিশ একসঙ্গে আগামী সপ্তাহে রাজনৈতিক দল ও সরকারের কাছে পাঠানো হবে।
অবশ্য জুলাই সনদের অংশ হবে না বাস্তবায়নের পদ্ধতি। এছাড়া, সনদের অঙ্গীকারে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।
সমকালের প্রথম পাতার শিরোনাম— নতুন সাংবিধানিক ব্যবস্থার প্রবর্তন ক্যু হিসেবে গণ্য হবে: বিএনপি।
এতে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ঐকমত্য কমিশনকে দেয়া চিঠির মাধ্যমে মতামত দিয়েছে বিএনপি।
চিঠিতে দলটি বলে, নির্বাচনের আগে সাংবিধানিক সংস্কার করা যাবে না। আগামী সংসদে গঠিত সরকার পরবর্তী দুই বছরে সংবিধান সংস্কার করবে। জুলাই সনদে সব দল এই অঙ্গীকার করবে। নতুন সাংবিধানিক ব্যবস্থার প্রবর্তন বিপ্লব নয়, ক্যু হিসেবে গণ্য হবে।
বিএনপি আগের মতো বলেছে, যেসব সংস্কারের জন্য সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন নেই, অন্তর্বর্তী সরকার সেগুলো অধ্যাদেশ, প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে নির্বাচনের আগেই করতে পারে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জুলাই সনদের স্বপ্নদ্রষ্টা বলেও দলটি চিঠিতে উল্লেখ করে।
মতামতে বিএনপি তিনবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্য উদ্ধৃত করেছে। সরকারপ্রধান একাধিক ভাষণে বলেছিলেন, যেসব সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য হবে, শুধু সেগুলোই জুলাই সনদে থাকবে। অন্তর্বর্তী সরকার তা বাস্তবায়ন শুরু করবে। অবশিষ্ট কাজ নির্বাচিত সরকার করবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার কমিশনের সভায় সনদের সমন্বিত পূর্ণাঙ্গ খসড়া চূড়ান্ত হয়নি। সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী রোববার আইন উপদেষ্টা, অ্যাটর্নি জেনারেল এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠকে সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নির্ধারণ করা হবে। বাস্তবায়ন পদ্ধতি যা-ই হোক, সনদ বাস্তবায়নের আইনি বাধ্যবাধকতা রাখা হবে।
বিএনপি বিরোধী জোটের নানা তৎপরতা— মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম এটি।
এতে বলা হয়েছে, রাজনীতির দৃশ্যপট পাল্টে যাচ্ছে নির্বাচন সামনে রেখে। হচ্ছে নয়া মেরূকরণ। ভোটে নিজেদের সুবিধা আদায় করতে কৌশল সাজাচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো।
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো ইতিবাচকভাবে এগোলেও জামায়াত, এনসিপিসহ কয়েকটি দলের অবস্থান কিছুটা ভিন্ন। তারা আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে চায়।
তবে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হলে কী করণীয় সেই বিকল্পও সামনে রেখেছে এসব দল। জল ঘোলা পরিস্থিতি তৈরি করলেও নির্বাচনে তারা অংশ নেবে, এমনটা বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।
নির্বাচনে বিএনপি ও সমমনা জোটের বিপরীতে বড় জোট গঠনেরও চিন্তা করছে এসব দল। এজন্য এখনই নানা ধরনের তৎপরতা শুরু হয়েছে।
জামায়াত কয়েকটি ইসলামী দল নিয়ে যে জোট করার উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচনের আগে এটি বিএনপি বিরোধী বড় জোটে পরিণত হতে পারে। এনসিপিসহ আরও কয়েকটি দলের সঙ্গেও এ জোটের নির্বাচনী বোঝাপড়া হতে পারে।
এতে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিএনপি বারবার বলে আসছে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে।
তার মধ্যে গত মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন নিয়ে বাধার আশঙ্কা প্রকাশ করে রাজনৈতিক দলগুলোকে সতর্ক করেছেন।
সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে এমন বক্তব্য এলে তা হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
তারা বলছেন, প্রধান উপদেষ্টার কাছে হয়তো এমন কোনো তথ্য রয়েছে, যা এখনই প্রকাশ করতে চান না।
তাদের ভাষ্য, নির্বাচন সামনে রেখে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, সমানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধ নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টা।
এদিকে, একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার এ বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়ার পাশাপাশি সমাধানে উদ্যোগ নেয়া উচিত।
এছাড়া, গত রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, আওয়ামী লীগ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে এবং করবে।
যদিও এখন নির্বাচনে বাধার আশঙ্কা দেখছেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
তার ভাষ্য, রাজনৈতিক দলগুলো বিভিন্ন ইস্যুতে রাজনীতির মাঠে বিভিন্ন বক্তব্য দিতে পারে। তাই বলে নির্বাচনে তা বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।
দেশের স্বার্থে সবাই ঐকমত্যে আসবে বলে আশা করেন মি. আহমদ।
জামায়াত নেতা হামিদুর রহমান আজাদ দেশ রূপান্তরকে বলেছেন, ‘সংস্কার না করে নির্বাচনের সময় ঘোষণা, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না করা বাধা বলে আমরা মনে করি।’
একীভূতকরণের উদ্যোগ নেয়া পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীদেরই ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা, এমনটা বলা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।
পরিস্থিতি উত্তরণে সংকটে পড়া এসব ব্যাংককে কেন্দ্রীয় অর্থের জোগান দেয়া হলেও কোনোভাবেই নগদ টাকার সঙ্কট মিটছে না।
অর্থ ফেরত না পেয়ে প্রতিনিয়তই ব্যাংকার ও গ্রাহকদের মধ্যে বচসা চলছে।
এমন পরিস্থিতিতেই প্রাথমিকভাবে পাঁচ ব্যাংককে একত্রীকরণের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ উদ্যোগের চূড়ান্ত রূপ নিতে একবারে শেষপর্যায়ে চলে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত শুনানি কার্যক্রম শেষ হয়েছে।
যদিও এই উদ্যোগকে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক স্বাগত জানালেও এক্সিম ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক আপত্তি জানিয়েছে। ব্যাংক দুইটির দাবি, তারা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে, এজন্য সময় চায়।
এই খবরে বলা হয়েছে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের বাসায় চেইন অব কমান্ড ভেঙে বৈঠক হতো, তবে তাতে থাকতেন না সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এসব অনানুষ্ঠানিক বৈঠক সর্ম্পকে তাকে জানানোও হতো না।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ গতকাল বৃহস্পতিবার জেরায় এসব কথা বলেন চৌধুরী মামুন।
অধস্তন যারা বৈঠকে যেতেন তাদের নিষেধ করলেও শুনতেন না বলে দাবি করেন সাবেক এ আইজিপি।
জেরার একপর্যায়ে মি. মামুন বলেন, ‘আমি দায়িত্বে অবহেলা করেছি । এ কারণেই দোষ স্বীকার করেছি।’
চাকরির মেয়াদ শেষে দ্বিতীয়বারের মতো আইজিপি হতে অনাগ্রহ দেখিয়েছিলেন বলে দাবি করেন তিনি। আর সেই অনাগ্রহের কথা নাকি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবকেও জানিয়েছিলেন।
জেরা শেষে দেয়া জবানবন্দিতে মি. মামুন বলেছেন, সালমান এফ রহমান তাকে ফোন করে আবু সাঈদের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিতে বিলম্বের কারণ জানতে চেয়েছিলেন।
এই খবরে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হলে তিনি জনপ্রতিনিধি অথবা সরকারি কোনো পদ বা দায়িত্বে থাকতে পারবেন না।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল (আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল) অ্যাক্ট ১৯৭৩-এ নতুন এই ধারা যুক্ত করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় নেয়া হয় এই সিদ্ধান্ত।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে চার্জশিট দাখিল হয়েছে। বিধানটি কার্যকর হলে তারা নির্বাচনে অযোগ্য হবেন।
পর্যায়ক্রমে আরও অনেকেই এই তালিকায় আসতে পারেন বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
যদিও আওয়ামী লীগের কার্যক্রম এরই মধ্যে নিষিদ্ধ এবং নির্বাচন কমিশনে দলটির নিবন্ধন স্থগিত হয়েছে।
এর ফলে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না বলেও নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করেন।
এছাড়া, নির্বাচন কমিশন ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২’ সংশোধনে সম্প্রতি এই প্রস্তাব দিয়েছে যে আদালতে ঘোষিত ফেরারি আসামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
SC upholds acquittal of Tarique, all others in Aug 21 grenade attack case, অর্থাৎ ২১শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেকসহ সব আসামি খালাসের রায় সুপ্রিম কোর্টে বহাল। ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের প্রধান শিরোনাম এটি।
এ খবরে বলা হয়েছে, ২০০৪ সালের ২১শে অগাস্টে রাজধানীতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং আরও ৪৮ জনকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
আসামিদের খালাস দিয়ে হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল খারিজ করে আপিল বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার এ রায় দেয়।
খালাসের রায় বহাল রাখলেও হাইকোর্টের রায়ের একটি অংশ সংশোধন করে দিয়েছে আপিল বিভাগ।
হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছিল, ২১শে অগাস্টের হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও স্বাধীন তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। ওই অংশটি বাদ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।
গ্রেনেড হামলার এই ঘটনায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছিলেন। তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।
২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, তারেক রহমান এবং আরও ১৮ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং আরও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়।
তারেক রহমানসহ আরও ১৫ জন অভিযুক্তের অনুপস্থিতিতে এই বিচার হয়েছিল। কারণ ২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বসবাস করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
যুগান্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গেজেট প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
তাতে দেখা গেছে, অন্তত ৪৬টি আসনের সীমানায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একটি আসন বেড়েছে। অপরদিকে বাগেরহাটে একটি কমেছে।
নতুন এই সীমানায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
গত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তুলনায় এবার সংসদীয় আসনের সীমানায় বেশি পরিবর্তন এসেছে।
২০১৪ সালের নির্বাচনে ৪০টি, ২০১৮ সালের নির্বাচনে ২৫টি এবং সর্বশেষ নির্বাচনে ১০টি আসনের সীমানায় পরিবর্তন করা হয়েছিল।