প্রথম আলো
বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, হাতিটির বয়স আনুমানিক ১০ থেকে ১২ বছর। এক সপ্তাহ ধরে দলছুট হয়ে জঙ্গলে একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিল। গত মঙ্গলবার থেকে শেরপুর বন বিভাগ, মধুটিলা ইকোপার্ক রেঞ্জ ও স্থানীয় লোকজন হাতিটির খোঁজে জঙ্গলে অভিযান চালান। বুধবার বিকেলে সীমান্তবর্তী দাওধারা-কাটাবাড়ি এলাকার জঙ্গলে হাতিটির অবস্থান শনাক্ত হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে হাতিটিকে জঙ্গলের পাশে একটি জলাশয়ের ধারে ঝিমোতে দেখা যায়। তখনই শুরু হয় তার চিকিৎসা।
বন্য হাতির চিকিৎসা অভিযানে আরও অংশ নেন গাজীপুর সাফারি পার্কের ল্যাব টেকনিশিয়ান আতিকুর রহমান ভূঁইয়া, ভেটেরিনারি সার্জন সাকিব হোসেন, সহকারী মোস্তফা কামাল, শেরপুর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. শাহিন কবির, বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা সুমন সরকার, ওয়াইল্ডলাইফ রেঞ্জার মো. আবদুল্লাহ আল আমিন, মধুটিলা রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. দেওয়ান আলী ও সমশ্চড়া বিট কর্মকর্তা মো. কাউসার হোসেন।